রবিবার, ২৬ আগস্ট, ২০১২

গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটগুলির ঠিকানা


সামনেই ভর্তি পরীক্ষা। বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে। তাই ওয়েবসাইটগুলো হাতের কাছে রাখা প্রয়োজন। জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটগুলির ঠিকানা ...

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-www.du.ac.bd
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়-www.ru.ac.bd
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়-www.cu.ac.bd
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা-www.juniv.edu
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ,ঢাকা-www.jnu.ac.bd
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-www.buet.ac.bd
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট)-www.kuet.ac.bd
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(রুয়েট)-www.ruet.ac.bd
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-www.cuet.ac.bd
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি)-www.iutoic-dhaka.edu
মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি)-www.mist.ac.bd
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ-www.bsmrstu.edu.bd
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি), সিলেট-www.sust.edu
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি)-www.pstu.ac.bd
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(পাবিপ্রবি)-www.pust.ac.bd
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি)-www.jstu.edu.bd
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি)-www.nstu.edu.bd
মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ,টাঙ্গাইল-www.mbstu.ac.bd
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর-www.hstu.ac.bd
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় , ময়মনসিংহ-www.bau.edu.bd
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-www.sau.ac.bd
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর-www.bsmrau.edu.bd
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট-www.sylhetagrivarsity.edu
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি-www.cvasu.ac.bd
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-www.but.edu.bd
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া-www.iubd.net
জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল ময়মনসিংহ-www.jkkniu.edu.bd
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়-www.ku.ac.bd
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়-www.cou.ac.bd
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর-www.brur.ac.bd

মঙ্গলবার, ২৪ জুলাই, ২০১২

হুমাউন আহাম্মেদ সমগ্র ***পিডিফ***

প্রয়াত সাহিত্তিক হুমাউন আহাম্মেদ সরনে এই  post.
তার কিছু অমর লেখা জা আমরা চাইলেও ভুলে জেতে পারবনা যেমন হিমু ,মিসির আলি , সুভ্র  এবং আরো অসংখ্য বই আছে । আমি চেস্টা করেছি এখানে উনার কিছু বই শেয়ার করার ।
আমি চেষ্টা করেছি বেস্ট পিডিএফ প্রিন্ট গুলো সংগ্রহ করতে। জানি না কতটুকু সফল হয়েছি। হয়তো অনেক বই বাদ পড়েছে, হয়তো সাজানোয় ভুল হয়েছে। মানুষ মাত্রই ভুল, তাই ভুল গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য অনুরোধ করছি


মিডিয়াফায়ার ডাউনলোড লিঙ্কস :


part 1 :
http://www.mediafire.com/?fzv28gz2n4u48qv
part 2:
http://www.mediafire.com/?ctjcfg0n7b7eomf
part 3:
http://www.mediafire.com/?hmducqundewjo9q
part 4:
http://www.mediafire.com/?ssgdgsy60ivf9co
part 5:
http://www.mediafire.com/?44od6k4mv13j4mk
part 6:
http://www.mediafire.com/?vicg3x0cw3gyywy
part 7:
http://www.mediafire.com/?dltd3u313g0pvhi


কোন রকম সমস্যা বা লিঙ্ক কাজ না করলে জানাতে পারেন

সোমবার, ২ এপ্রিল, ২০১২

নারীরা আকৃষ্ট বোধ করেননা দাড়িওয়ালা পুরুষদের প্রতি
নারীরা আকৃষ্ট বোধ করেননা দাড়িওয়ালা পুরুষদের প্রতি- এমনি একটি তথ্য পাওয়া গেছে নতুন এক গবেষণা থেকে। ‘বিহেভ্যারিয়েল ইকোলজি’ নামক একটি সাময়িকীতে সম্প্রতি এই গবেষণাটি প্রকাশ করা হয়। গবেষণাটি পরিচালনা করতে নিউজিল্যান্ড ও সামোয়া থেকে ১৯ জন স্বেচ্ছাসেবককে প্রথমে দাড়ি ছাড়া এবং ৬ সপ্তাহ দাড়ি রাখার পর আবার তাদের ছবি তোলা হয়। এরপর ২০০ নারীর কাছে তাদের ছবিগুলো দিয়ে আকর্ষণের ভিত্তিতে নাম্বার দিতে বলেন গবেষকরা। ফলাফলে দেখা যায়, দুটি দেশের নারীরাই ক্লিন সেভ করা মুখগুলোকেই বেশি নাম্বার দিয়েছে। এর মানে নারীর চোখে দাড়িওয়ালাদের চেয়ে পরিপাটি সেভ করা মুখই বেশি আকর্ষণীয়। নারীদের মতে, দাড়ি থাকলে পুরুষদের বেশি বয়ষ্ক ও আগ্রাসী মনোভাবের মনে হয়।
পাওয়া গেল লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির হারানো পেইনটিং
গবেষক এবং বিশেষজ্ঞরা লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির একটি দেয়ালচিত্র সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, সেটি ষোড়শ শতাব্দীতে অাঁকা হয়েছিল। দেয়ালচিত্রটি অাঁকা হয়েছিল ফ্লোরেন্সের একটি দেয়ালে। নাম ‘আঙ্গিয়ারির যুদ্ধ’ যে দেয়ালে দেয়ালচিত্রটি অাঁকা হয়েছিল তা ফ্লোরেন্সের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি বিল্ডিং, প্যালেস হল। তবে দ্য ভিঞ্চির দেয়ালচিত্রের ওপর অাঁকা ছিল জর্জিও ভাসারির আরেকটি চিত্র। তা পলেস্তারার মতো কাজ করেছে এবং দ্য ভিঞ্চির অঙ্কনটি রক্ষা করেছে। শত বছর ধরে এই অঙ্কনটি খুঁজেছেন চিত্রশিল্পী এবং ইতিহাসবিদরা। অনেকেই বিশ্বাস করেন ১৫০৫ সালে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি দেয়ালচিত্রটি অাঁকা শুরু করেন। ষোড়শ শতাব্দীতে ফ্লোরেন্স মিলান দখল করে নেয়। সংঘর্ষ ঘটে আঙ্গিয়ারির ছোট্ট শহরে। তবে দেয়ালচিত্রটি অসম্পূর্ণ। লিওনার্দো ফ্লোরেন্স ছেড়ে চলে যান ১৫০৫ সালেই। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ইতালীয় প্রকৌশলী মাউরিৎসিও সেরাচিনি সাংবাদিকদের জানান, দেয়ালচিত্র থেকে যেসব রং পাওয়া গেছে, তা থেকে বোঝা যায় যে, প্রাসাদের হলটিতে পঞ্চদশ শতাব্দীতে তা অাঁকা হয়েছিল এবং রংগুলো ব্যবহার করেছিলেন দ্য ভিঞ্চি। লাল, কালো এবং বেজ রংয়ের পেইন্ট তোলা হয় দেয়ালচিত্র থেকে। এই রংগুলোর সঙ্গে প্রাকৃতিক রংয়ের সাদৃশ্য পাওয়া গেছে। দ্য ভিঞ্চি সবসময়ই এভাবে রং ব্যবহার করতেন তার পলেস্তারায়। লিওনার্দোর এই দেয়ালচিত্র হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়িয়েছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি এবং ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। তারা একযোগে কাজ করছেন ফ্লোরেন্স শহর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। মাউরিৎসিও সেরাচিনি সাংবাদিকদের আরও বলেন, জর্জিও ভাসারির পলেস্তারা থেকে যে রং আমরা পেয়েছি, তা তৈলচিত্রের জন্যও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এসব রং এবং দ্য ভিঞ্চির ‘আঙ্গিয়ারির যুদ্ধ’র রংয়ের ব্যবহার একই রকম। তিনি আরও জানান, ‘যেসব তথ্য পাওয়া গেছে তা এককথায় অসাধারণ। যদিও আমরা গবেষণার প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছি, তারপরও বলতে পারি, রহস্য উন্মোচনে এখনো অনেক কাজ বাকি। তবে আমরা
আসল জায়াগাতেই খোঁজাখুঁজি করছি সে বিষয়ে নিশ্চিত।

মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ, ২০১২

ডিএনএ এখনো রহস্যময়!

আলাদাভাবে একজন ব্যাক্তির জীনের পূর্ণাঙ্গ সঙ্কেতলিপির পাঠোদ্ধার করা গেছে। সেই মানচিত্র দেখে বিজ্ঞানীরা বলছেন যে মানুষের জেনেটিক কোড বা জীন সংকেত যতোটা ভাবা হয়েছিল তার চেয়েও অনেক অনেক জটিল। যেমন, বিজ্ঞান এখনো বলতে পারে না কেন কারো চোখের রং নীল, কারোটা কালো কিংবা ধূসর।

এই গবেষণার অন্যতম উদ্যোক্তা ক্রেইগ ভেন্টারের নিজের ডিএনএ মানচিত্রতে দেখা যায় এমন ৪১ লক্ষ স্থান রয়েছে যেখানে তার জেনেটিক কোড রেফারেন্স মানব জেনোম থেকে ভিন্ন।

এটা যা ধারণা করা হয়েছিল তার থেকে অনেক অনেক বেশি আলাদা।

এক টেলিফোন সাক্ষাৎকারে ভেন্টার বলেন, "আমার মনে হয় এই আবিস্কারের ফলে সবচেয়ে বড় যে বিস্ময়ের মুখোমুখি আমরা হয়েছি তা হলো আমরা যতোটা ভাবি তার চেয়েও আমরা একজন আরেকজনের তুলনায় অনেক বেশি ভিন্ন।"

ভেন্টার বলেন, " আমার নীল চোখ থাকার সম্ভাবনাই বেশি, এটা আমি জানি। কিন্তু আমার জেনেটিক কোডের দিকে তাকিয়ে শতকরা ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা দিয়েও আপনি বলতে পারবেন না যে আমার চোখ নীল কী না।"

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ডের জে ক্রেইগ ভেন্টর ইন্সটিটিউটের গবেষকরা কানাডার টরন্টোর দি হসপিটাল ফর সিক চিলড্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া সান ডিয়েগোর গবেষকদের সঙ্গে যৌথভাবে ভেন্টার এর জেনেটিক কোড বিশ্লেষন করেন। ২০০১ সালে ভেন্টারের প্রাইভেট কোম্পানি ও সরকারি উদ্যোগে গঠিত হিউম্যান জেনোম প্রজেক্ট কর্তৃক প্রকাশিত মানব জিন মানচিত্রকে তারা রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করেন এবং তার সঙ্গে ভেন্টারের জেনেটিক কোডের তুলনা করেন।

২০০১ সালের জীন মানচিত্র তৈরি করার ক্ষেত্রে কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবকের ডিএনএ ব্যবহার করা হয়েছিল।

গবেষকরা পাবলিক লাইব্রেরি অফ সায়েন্স সাময়ীকি পিএলওএস বায়োলজিতে লেখা এক নিবন্ধে বলেন, "গড় জিন মানচিত্রের সঙ্গে ব্যাক্তিবিশেষের মানচিত্রের এহেন দূর্লভ ও বিস্তারিত নীরিক্ষা আগামীতে জীন গবেষণায় অনেক কাজে দেবে।"

বাজার করতে গিয়ে পুরুষ ও মহিলারা ভিন্ন আচরণ করে

পুরুষ ও মহিলা বাজার করতে গিয়ে ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখায়। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষনায় পাওয়া গেছে এই ফলাফল। গবেষকরা দেখেছেন, বাজারে গিয়ে পুরুষ সরাসরি তার প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে ফেলে। কিন্তু মহিলারা প্রথমে বাজারে কী কী আছে তা পর্যবেক্ষণ করে। তারপর তারা নির্দ্দিষ্ট জিনিস কেনার সিদ্ধান্ত নেয়। খবর ওয়েবসাইটের।

গবেষকরা বলেন, "বেশীরভাগ পুরুষ কেবল প্রয়োজন হলেই জামাকাপড় কিনতে যায়। এবং এক্ষেত্রে তারা শুধু প্রয়োজনীয় জিনিসটি কেনে। অন্যদিকে মহিলারা প্রয়োজন থাকুক আর না থাকুক বাজারে যাবে। মহিলারা সম্ভাবনার ভিত্তিতে বাজার থেকে কোন জিনিস কেনে। অর্থাৎ তারা বাজারে গিয়ে প্রথমে দেখে কী কী জিনিস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তারাপর সেখান থেকে পছন্দমতো জিনিস কেনে।"

এই গবেষক দল পুরুষ ও মহিলাদের নিয়ে দুইটি পরীক্ষা করেছেন। দেখা গেছে, কোন নিদিষ্ট বস্তুর প্রতি পুরুষ ও মহিলার অবচেতন মনের প্রতিক্রিয়া হয়। এই প্রতিক্রিয়ায় ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণ পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়।